কোন স্থানে যাওয়ার আগে যদি কল্পনা করা হয় জায়গাটা কেমন দেখতে হবে।কখনই তার পুঙ্খানুপুঙ্খ ধারনা করা সম্ভব না। আমাদের শরীরে তেমন কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নেই যে কল্পনা করলে ত সত্যিই বাস্তবে তেমন হবে।। উন্নত মহাত্মাগণ কয়েকটি বিশেষ সাধনা করে দূরের জিনিস দেখতে পান।সেই দূরদর্শণময়ী অবস্থা কিন্তু কল্পনা নয়। সাধনার ফল বা সিদ্ধি। তারজন্য পরমপিতাকে বিশেষ ভাবে অনন্তভাবে জানতে হয়। আমাদের গুরুদেব যিঁনি এই গুরু কুলের শ্রেষ্ঠ, পরমপিতার শ্রেষ্ঠ সন্তান কারন তাঁকে পাওয়ার পথের আবিষ্কারক তিনি।এই সিদ্ধি অর্জন করে দেখিয়েছেন যা উন্নতির চরম সীমার প্রমান রাখে। বর্তমান আমাদের প্রবর্ত্তক গুরু।যিনি গুরু হওয়ার উপযুক্ত সমস্ত সিদ্ধি প্রমান সহ দেখিয়েছেন এবং ব্রহ্ম দর্শন করে সেই মুক্তির পথ পৃথিবীবাসীকে জানার সুযোগ করে দিয়েছেন এই দুরদর্শনময়ী সাধনায় তিনি পারদর্শীতা দেখিয়ে আমাদের এ জীবন গুরুকৃপাময় করেছেন।এটা যে সম্ভব তার চাক্ষুষ প্রমাণ পাওয়া বাকি রয়ে যেত যদি না এভাবে তার সান্নিধ্য না পেতাম।তাই উচ্চস্বরে দৃঢ়তার সহিত বলছি সমস্ত সাকারবাদ পূর্ণ ধর্ম্ম মিথ্যা কারন গুণ যে নিরাকার এই সত্যকে স্বীকার না করলে সব বিফলে যায়।
প্রথমত ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়নি,তাকে সামনে বসিয়ে রেখে কোন দক্ষ শিল্পী দ্বারা সেই দেব বা দেবীর ছবি বা মূর্তি বানানো হয়নি।তার চেহারার সাথে কোন মিল নেই। তাকে ওই কল্পিত ছবিতে পূজা করায় কোন সত্যতা নেই।আবার তাকে যদি পরমপিতার সাথে তুলনা করা হয় বা মনে করা হয় যে ওভাবেই ঈশ্বর লাভ হয় তাহলে কেমন পাপ হতে পারে এটা ভেবে দেখার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি।গুরুদেব বলেছেন,কল্পনা মাত্রই মিথ্যা, মিথ্যা মাত্রই পাপস্পর্শ হয় কারন আমরা সত্য স্বরূপের সন্তান। আমাদের সৃষ্টিকর্তা একজনই।
0 মন্তব্যসমূহ